চুয়াডাঙ্গার পুলিশ সুপারের কার্যালয় অবস্থিত সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল, চুয়াডাঙ্গা উদ্বোধনের পর থেকেই একের পর এক সাফল্য ও উদ্ধার কার্যক্রম অব্যহত রেখেছে। সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল, বিকাশ প্রতারণা, মোবাইল উদ্ধার, অনলাইনে বিভিন্ন ধরণের প্রতারণাসহ সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রতারণা/হয়রানীর স্বীকার ও ভুক্তভোগীদের বিভিন্ন ধরণের আইনগত পরামর্শ ও সেবাদান করে চলছেন। স্থানীয় পত্রিকা, ফেসবুকে সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল, চুয়াডাঙ্গা টিমের উদ্ধার তৎপরতা দেখে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার মনিরামপুর গ্রামের ইমরান হোসেন (Xiaomi Mi 11Lite), দর্শনা থানার আনোয়ারপুর গ্রামের আবুল হোসেন (SAMSUNG J7 MAX) ছোট সলুয়া গ্রামের বাপ্পি খান (VIVO Y20), আজমপুর গ্রামের শফিকুল ইসলাম (WALTON H9 Pro) এবং যশোর জেলা সদরের শিক্ষা অফিসার আব্দুল কুদ্দুস (SAMSUNG J7) মডেলের তাদের শখের স্মার্ট মোবাইল ফোন বিভিন্ন সময়ে হারিয়ে যাওয়া মোবাইল উদ্ধারের জন্য পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গা’র নিকট আবেদন করেন। সুযোগ্য পুলিশ সুপার জনাব মোঃ জাহিদুল ইসলাম, বিপিএম-সেবা মহোদয়ের নির্দেশে এবং জনাব কনক কুমার দাস, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(সদর)এর সহযোগীতায় সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল, চুয়াডাঙ্গা’র চৌকস টিম তথ্য প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার করে আন্তরিকতার সাথে মোবাইল ফোনগুলি উদ্ধারের চেষ্টা চালিয়ে যান।অবশেষে উক্ত হারানো মোবাইল ফোনগুলি খুলনা, নাটোর এবং চুয়াডাঙ্গা’র বিভিন্ন স্থান থেকে উদ্ধার করতে সক্ষম হন।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(সদর) কনক কুমার দাস অদ্য ১৩.০২.২০২২ খ্রিঃ সকাল ১২:৩০ ঘটিকায় পুলিশ সুপারের কার্যালয় অবস্থিত সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল অফিসকক্ষে আনুষ্ঠানিকভাবে হারানো মোবাইল ফোনগুলি ফোনের প্রকৃত মালিদের হাতে তুলে দেন। এসময় ফোনের মালিক হারানো শখের মোবাইল ফোনটি হাতে পেয়ে আনন্দে আপ্লুত হয়ে পড়েন। তারা বলেন,আমারা মোবাইল ফোন হারিয়ে ফোনের আশা এক প্রকার ছেড়েই দিয়েছিলাম, ফোনগুলি এত দ্রুত পুনরায় আবার ফিরে পাবো ভাবতে পারিনি। চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশ তথা বাংলাদেশ পুলিশের সকল সদস্যদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।